Advertise 970x90

Wednesday, 25 September 2019

// // Leave a Comment

একমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই গণতন্ত্র আছে, দেশ অথবা দেশের অন্য কোন রাজ্যে নেইঃ মমতা ব্যানার্জী


রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আর তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জী বলেন, শুধুমাত্র এরাজ্যেই গণতন্ত্র আছে, দেশের অন্য কোথাও গণতন্ত্র নেই, সব যায়গায় গণতন্ত্র বিপন্ন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী বলেন, গণতন্ত্রে বিক্ষোভ প্রদর্শন গুরুত্বপূর্ণ। যেদিন বিক্ষোভ প্রদর্শন নিজের মূল্য খুইয়ে দেবে, সেদিন ভারত, ভারত হওয়া বন্ধ করে দেবে। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জী বলেন, এনআরসি পশিমবঙ্গ অথবা দেশের অন্য কোন রাজ্যে হবেনা। অসমে এটা ‘অমস সমঝোতা” এর কারণে হয়েছে। অসম সমঝোতা ১৯৮৫ সালে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী আর অল অসম স্টুডেন্ট ইউনিয়িন এর মধ্যে হয়েছিল।

মমতা ব্যানার্জী বলেন, পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি নিয়ে ভয় সৃষ্টি করা বিজেপিকে আমি ধিক্কার জানাই, বিজেপির এই ভয় তৈরি করার কারণে এখনো পর্যন্ত রাজ্যে ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। আপনারা আমার উপর ভরসা রাখুন, আমি বাংলায় এনআরসি লাগু হতে দেবনা। ভারতীয় জনতা পার্টির উপর দেশে অগণতান্ত্রিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অভিযোগ তুলে মমতা ব্যানার্জী বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের শাসনে একমাত্র পশিমবঙ্গে গণতন্ত্র আছে। দেশের আর কোথাও গণতন্ত্র নেই।

উনি বলেন, বিজেপি দেশের মানুষের থেকে রোজগার ছিনিয়ে নিয়েছে, ভারতের অর্থব্যাবস্থা নীচে নিয়ে গেছে বিজেপি সরকার। বিজেপি শুধু নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে। উনি বলেন, আমরা সরকারি সম্পত্তি গুলোকে বেসরকারীকরণ এর বিরুদ্ধে আগামী ১৮ই অক্টোবর রাস্তায় নামছি। আমরা দেখেছি, বিজেপি, আরএসএস আর এবিভিপি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে কি করেছে। ওরা এরকম ভাবে অশান্তি করে ক্ষমতায় আসতে চাইছে। আমরা এটা হতে দেবনা। উনি আসানসোলের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ওখানে মুনমুন সেনকে হারিয়ে বাবুলকে ক্ষমতায় এনেছে মানুষ। দেকেছেন তো? আমাদের ভোট না দেওয়ার ফল কি হয়।
sangbad pratidin
Read More
// // Leave a Comment

সোনিয়া গান্ধী ও মনমোহন সিং দেখা করলেন তিহাড় জেলে চিদাম্বরমের সাথে! সোনিয়াকেও জেলে ঢোকানোর দাবি জনগণের।


প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী এবং প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম বর্তমানে তিহাড় জেলে লুটের মামলায় বন্দি আছেন। যদিও কংগ্রেসের অনেক নেতার উপরেই এই ধরণের অভিযোগ রয়েছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী সোমবার চিদাম্বরমের সাথে দেখা করতে তিহাড় জেল গিয়েছিলেন। সোনিয়া-মনমোহনের আগে, চিদাম্বরমের পুত্র কার্তিও তার বাবার সাথে তিহাড় জেলে দেখা করতে পৌঁছেছিলেন। কার্তি চিদাম্বরম  দুই নেতাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তার বাবার সাথে দেখা করার পরে, কার্তি চিদাম্বরম জানান যে, “তিহাড় জেলে এসে দেখা করার জন্য আমার বাবা কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি সোনিয়া গান্ধী এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের প্রতি কৃতজ্ঞ। এই রাজনৈতিক লড়াইয়ে তাদের সমর্থন আমাদের পরিবারের পক্ষে একটি শক্তির মতো ”

সোশ্যাল মিডিয়ায় থেকে এর উপর নান প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু হয়েছে। অনেকে বলেছেন সোনিয়া গান্ধীকেও তিহাড় জেলে ঢুকিয়ে দেওয়া হোক। চিদাম্বরমও দুই নেতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। চিদাম্বরম তার টুইটার হ্যান্ডেলের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন যে, “সোনিয়া গান্ধী এবং ডাঃ মনমোহন সিংয়ের আমার কাছে আসার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কংগ্রেস দল যতদিন এরকম শক্তিশালী এবং সাহসী থাকবে ততদিন আমিও শক্তিশালী ও সাহসী থাকব। ”
জানিয়ে দি যে চিদাম্বরমের টুইটার হ্যান্ডলটি তার পরিবারের লোকেরা পরিচালনা করেন। তিনি আরও লিখেছেন যে “বেকারত্ব, স্বল্প মজুরি, জনতা সহিংসতা, কাশ্মীরে লকআউট, বিদ্যমান চাকরি শেষ করা এবং বিরোধী নেতাদের কারাগারে বন্দী করা ছাড়া ভারতে সব ঠিক আছে।”

চিদাম্বরমকে এর আগে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারিক হেফাজতে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার শুনানি চলাকালীন আদালত চিদাম্বরমের বিচারিক হেফাজতে থাকার মেয়াদ ৩ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছিল। এখন তার জামিনের আবেদনের শুনানি দিল্লির হাইকোর্টে হবে। লক্ষণীয় বিষয় হলো যে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যে এই পদে থাকাকালীন INX মিডিয়ায়   ২০০৭ সালে ৩০৫ কোটি টাকা নেওয়ার জন্য বিদেশি বিনিয়োগ উৎসাহ বোর্ডের থেকে অনুমতি  দিয়েছিলেন। গ্রহণের জন্য বৈদেশিক বিনিয়োগ প্রচার বোর্ডের কাছ থেকে অনুমোদন নেওয়া হয়েছিল। অর্থ পাচারের এই মামলায় ইডি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলছে।

abp ananda
Read More
// // Leave a Comment

একদিকে ইরান অন্যদিকে ভারত, আমার স্থানে অন্য কেউ থাকলে হার্ট এট্যাক চলে আসতো: ইমরান খান।

জম্মু ও কাশ্মীরের বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এখন আত্মসমর্পণ করেছেন। মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন যে আমরা ভারতকে আক্রমণ করতে পারি না। কর্মসূচির সময় ইমরান খান আরও একটি বিষয় স্বীকার করে বলেছিলেন যে তিনি এই মুহুর্তে খুব কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। অন্য কেউ যদি তার জায়গায় থাকতেন তাহলে তার হার্ট এট্যাক হতো বলে মত ইমরান খানের। ইমরান খান নিউইয়র্কের কাউন্সিল ফর ফরেন রিলেশনসের একটি প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। এই প্রোগ্রামে ইমরানকে পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল।

এর সাথে, তিনি চীনের উইগুর মুসলিমদের সাথে হওয়া অত্যাচার সম্পর্কেও জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তবে জবাব দেওয়ার সময় ইমরান খান চীন ইস্যুতে কিছু না বলে বিশ্ববাসীর সামনে নিজের ব্যথা বলতে শুরু করেন। কাউন্সিলর অফ ফরেন রিলেশনস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড হাস ইমরান খানকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “আপনি যদি চীন সম্পর্কে কথা বলেন, তবে আপনি কি জানেন যে তারা এই মুহূর্তে উইগার মুসলমানদের সাথে কী করছে?”
এর জবাবে ইমরান খান বলেছিলেন, “আমরা যদি চীন সম্পর্কে কথা বলি তবে তাদের সাথে আমাদের দুর্দান্ত সম্পর্ক রয়েছে এবং আমাদের যদি কিছু কথা বলতে হয়, আমরা বিষয়গুলিতে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করি।

১৩ মাস আগে যে ব্যক্তি পাকিস্তানের ক্ষমতায় এসেছে সে সম্পর্কে যদি আপনি কথা বলেন তাহলে বুঝবে অবস্থা কেমন। ইমরান আরো বলেন, দেশ অর্থনৈতিক মন্দার মুখোমুখি হচ্ছে। আমাদের একদিকে আফগানিস্তান, ইরান, সৌদি আরবের দিকে নজর দিতে হচ্ছে এবং আমেরিকাও রয়েছে। সীমান্তে এখন ইরানের সাথে একটি ইস্যু রয়েছে, আফগানিস্তানও আছে এবং ভারতের সাথে সম্পর্ক কিছুই ভাল চলছে না। ‘ ইমরান খান মন খুলে নিজের ব্যাক্তিগত সমস্যা ও দেশ নিয়ে তার উপর থাকা চাপের কথা ব্যাক্ত করেন।

চীনে উইগুর মুসলিমদের উপর যে অত্যাচার চলছে সেটাকে এড়িয়ে যান ইমরান খান। উল্টে উনি নিজের দেশের উপর অন্য দেশের চাপ ও আর্থিক মন্দার কথা তুলে ধরেন। জানিয়ে দি, পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্কের কাছে মাত্র ৭.২৮৯ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। অন্যদিকে ২০২০ সালের মধ্যে পাকিস্তানকে ১৮.৫ বিলিয়ন ডলার লোন মেটাতে হবে। সোজা ভাষায় ঘর চালানোর জন্য প্রয়োজন ১৮ টাকা কিন্তু পকেটে আছে মাত্র ৭ টাকা। অর্থশাস্ত্রীদের মতে যদি পাকিস্তান বড়ো কোনো ইন্টারন্যাশনাল বেল আউট প্যাকেজ না পায় তবে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে পাকিস্তান দেউলিয়া হয়ে যাবে।

bartaman patrika
Read More
// // Leave a Comment

একদিকে ইরান অন্যদিকে ভারত, আমার স্থানে অন্য কেউ থাকলে হার্ট এট্যাক চলে আসতো: ইমরান খান।

জম্মু ও কাশ্মীরের বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এখন আত্মসমর্পণ করেছেন। মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন যে আমরা ভারতকে আক্রমণ করতে পারি না। কর্মসূচির সময় ইমরান খান আরও একটি বিষয় স্বীকার করে বলেছিলেন যে তিনি এই মুহুর্তে খুব কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। অন্য কেউ যদি তার জায়গায় থাকতেন তাহলে তার হার্ট এট্যাক হতো বলে মত ইমরান খানের। ইমরান খান নিউইয়র্কের কাউন্সিল ফর ফরেন রিলেশনসের একটি প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। এই প্রোগ্রামে ইমরানকে পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল।

এর সাথে, তিনি চীনের উইগুর মুসলিমদের সাথে হওয়া অত্যাচার সম্পর্কেও জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তবে জবাব দেওয়ার সময় ইমরান খান চীন ইস্যুতে কিছু না বলে বিশ্ববাসীর সামনে নিজের ব্যথা বলতে শুরু করেন। কাউন্সিলর অফ ফরেন রিলেশনস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড হাস ইমরান খানকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “আপনি যদি চীন সম্পর্কে কথা বলেন, তবে আপনি কি জানেন যে তারা এই মুহূর্তে উইগার মুসলমানদের সাথে কী করছে?”
এর জবাবে ইমরান খান বলেছিলেন, “আমরা যদি চীন সম্পর্কে কথা বলি তবে তাদের সাথে আমাদের দুর্দান্ত সম্পর্ক রয়েছে এবং আমাদের যদি কিছু কথা বলতে হয়, আমরা বিষয়গুলিতে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করি।

১৩ মাস আগে যে ব্যক্তি পাকিস্তানের ক্ষমতায় এসেছে সে সম্পর্কে যদি আপনি কথা বলেন তাহলে বুঝবে অবস্থা কেমন। ইমরান আরো বলেন, দেশ অর্থনৈতিক মন্দার মুখোমুখি হচ্ছে। আমাদের একদিকে আফগানিস্তান, ইরান, সৌদি আরবের দিকে নজর দিতে হচ্ছে এবং আমেরিকাও রয়েছে। সীমান্তে এখন ইরানের সাথে একটি ইস্যু রয়েছে, আফগানিস্তানও আছে এবং ভারতের সাথে সম্পর্ক কিছুই ভাল চলছে না। ‘ ইমরান খান মন খুলে নিজের ব্যাক্তিগত সমস্যা ও দেশ নিয়ে তার উপর থাকা চাপের কথা ব্যাক্ত করেন।

চীনে উইগুর মুসলিমদের উপর যে অত্যাচার চলছে সেটাকে এড়িয়ে যান ইমরান খান। উল্টে উনি নিজের দেশের উপর অন্য দেশের চাপ ও আর্থিক মন্দার কথা তুলে ধরেন। জানিয়ে দি, পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্কের কাছে মাত্র ৭.২৮৯ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। অন্যদিকে ২০২০ সালের মধ্যে পাকিস্তানকে ১৮.৫ বিলিয়ন ডলার লোন মেটাতে হবে। সোজা ভাষায় ঘর চালানোর জন্য প্রয়োজন ১৮ টাকা কিন্তু পকেটে আছে মাত্র ৭ টাকা। অর্থশাস্ত্রীদের মতে যদি পাকিস্তান বড়ো কোনো ইন্টারন্যাশনাল বেল আউট প্যাকেজ না পায় তবে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে পাকিস্তান দেউলিয়া হয়ে যাবে।

bartaman patrika
Read More
// // Leave a Comment

গুরুতর অভিযোগ এনে দল থেকে ইস্তফা দিলে ত্রিপুরা কংগ্রেস সভাপতি প্রদ্যুত দেব বর্মণ


ত্রিপুরা কংগ্রেস সভাপতি প্রদ্যুত দেব বর্মণ (Pradyot Deb Barman) মঙ্গলবার কংগ্রেসের উপর গুরুতর অভিযোগ এনে দল থেকে ইস্তফা দেন। প্রদ্যুত দেব বর্মণ দলের উপরে অভিযোগ এনে বলেন, দলে এখন দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষদের উঁচু উঁচু পদে বসানো হচ্ছে। উনি ট্যুইট করে দল থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।

প্রদ্যুত দেব বর্মণ (Pradyot Deb Barman) বলেন, ‘আজ ঘুম ভেঙে অনেক ভালো লাগছে। আজকের দিনের শুভারম্ভ আমি মিথ্যেবাদী আর দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের কথা না শুনে শুরু করছি। আজ আমি আর এটা চিন্তা করছি না যে, আমার কোন সাথি আমার পিছনে ছুরি মারবে। আমাকে আর হাইকম্যান্ড এর কথা শুনতে হবে না। এরা দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষদের দলের উঁচু উঁচু পদে বসিয়ে রেখেছে।

উনি বলেন, ‘আজকে যখন আমার সকালে ভুম ভাঙল, তখন আমি বুঝতে পারলাম যে, এই দুর্নীতি পরায়ণ মানুষ গুলোর জন্য আমার শরীর আর আমার জীবনের কতটা ক্ষতি হয়েছে। আর এর প্রধান কারণ হল, মহান দুর্নীতি গ্রস্ত মানুষেরা আজ দলের উঁচু পদে বসে আছে। আমি এই দুর্নীতি গ্রস্ত মানুষদের দলের উঁচু পদে বসানোর জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। এরা আমদের রাজ্যের ক্ষতি করবে।”

প্রদ্যুত দেব বর্মণ আরও বলেন, ‘আমি অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমি হেরে গেলাম। আমি প্রথম থেকেই এই লড়াইয়ে একা ছিলাম। তাহলে আমি জিতব কি করে?” যদিও কংগ্রেসের হাইকম্যান্ড ওনার ইস্তফা আর অভিযোগ নিয়ে এখনো কিছু বলেনি।
bartaman patrika
Read More
// // Leave a Comment

ইমরান খানের সাথে বৈঠকে ট্রাম্প করে দিলেন ভারতের প্রশংসা! লজ্জায় পড়লেন ইমরান খান।


HOWDI MODI অনুষ্ঠানে ইসলামিক আতঙ্কবাদ শব্দের ব্যাবহার করে পাকিস্তানকে আগেই বড়ো ঝটকা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আতঙ্কবাদের ধর্ম খুঁজে বের করার পর এখন আরো একবার পাকিস্তানের মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প।
পাকিস্তান ক্রমাগত আন্তর্জাতিক ফোরামে জম্মু ও কাশ্মীরের বিষয়টি উত্থাপন করছে এবং আমেরিকার সামনে সবচেয়ে বেশি উত্থাপন করছে। তবে প্রতিবারই ইমরান খানের আশা ঝটকা খায়। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার পাকিস্তানকে একটা ঝটকা দিয়েছেন। ট্রাম্প এর সাথে বৈঠক করতে গিয়ে ইমরান খান পাল্টা ঝটকা খেয়েছেন।

ট্রাম্প ইমরানের সামনে নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করেন এবং ভারতের সাথে আমেরিকার সম্পর্ককে দারুন বলে বর্ণনা করেন। নিউইয়র্কে ইমরান খানের সাথে দেখা করার পরে যখন সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছিল, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইমরানের সামনে এমন অনেক কিছুই বলেছিলেন যা পাকিস্তানের জন্য কাঁটা লাগার মতো ছিল।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন যে ভারতের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে, আশা করি উভয় দেশ একত্রিত হবে। আমি পাকিস্তানের উপর বিশ্বাস করি যে তারা সব ঠিকই করবে কিন্তু যারা সামনে বসে আছেন (পাকিস্তানি মিডিয়া) তারাই পাকিস্তানকে বিশ্বাস করে না।

মার্কিন রাষ্ট্রপতি ‘হাওডি মোদি’ তে নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতার প্রশংসা করেছেন। ট্রাম্প বলেছেন যে নরেন্দ্র মোদী ৩৭০ অনুচ্ছেদের উপর আক্রমণাত্মক বক্তৃতা দিয়েছেন, আর লোকেরাও সেটাকে অনেক পছন্দ করেছে। সেখানে বসে থাকা লোকেরা তাঁকে খুব মনোযোগ দিয়ে শুনছিল। শুধু এই নয় HOWDI MODI অনুষ্ঠানে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি ইসলামিক আতঙ্কবাদ এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে আছি।

এখন এটা স্পষ্ট যে, কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের যেটা শেষ আশা ছিল, তার সমাপ্তি ঘটেছে। NATO দেশগুলির থেকে পাকিস্তানের আসা শেষ হয়ে গেছে। এবার সোমালিয়া ছাড়া পাকিস্তানের পাশে কেউ দাঁড়াবে বলে আশা নেই। অন্যদিকে উগ্র ইসলামিক আতঙ্কবাদ শব্দের ব্যাবহার করে রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প আতঙ্কবাদের ধর্ম খুঁজে নিয়েছেন। যা বহু দশক থেকে বুদ্ধিজীবী ও দালাল সাংবাদিকগণ খুঁজে পেতেন না। ট্রাম্প এর এখন ভোটের প্রয়োজন তাই ভারতীয় আমেরিকানদের খুশি করতে উনি পিছুপা হবেন না এটা সকলের জানা। তবে পরে পল্টি খেলেও এখন এত বড়ো মঞ্চ থেকে বিশ্বে যা সঙ্কেত যাওয়ার ছিল তা চলেই গেছে।

Bartaman Patrika
Read More
// // Leave a Comment

ইমরান খানের সাথে বৈঠকে ট্রাম্প করে দিলেন ভারতের প্রশংসা! লজ্জায় পড়লেন ইমরান খান।


HOWDI MODI অনুষ্ঠানে ইসলামিক আতঙ্কবাদ শব্দের ব্যাবহার করে পাকিস্তানকে আগেই বড়ো ঝটকা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আতঙ্কবাদের ধর্ম খুঁজে বের করার পর এখন আরো একবার পাকিস্তানের মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প।
পাকিস্তান ক্রমাগত আন্তর্জাতিক ফোরামে জম্মু ও কাশ্মীরের বিষয়টি উত্থাপন করছে এবং আমেরিকার সামনে সবচেয়ে বেশি উত্থাপন করছে। তবে প্রতিবারই ইমরান খানের আশা ঝটকা খায়। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার পাকিস্তানকে একটা ঝটকা দিয়েছেন। ট্রাম্প এর সাথে বৈঠক করতে গিয়ে ইমরান খান পাল্টা ঝটকা খেয়েছেন।

ট্রাম্প ইমরানের সামনে নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করেন এবং ভারতের সাথে আমেরিকার সম্পর্ককে দারুন বলে বর্ণনা করেন। নিউইয়র্কে ইমরান খানের সাথে দেখা করার পরে যখন সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছিল, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইমরানের সামনে এমন অনেক কিছুই বলেছিলেন যা পাকিস্তানের জন্য কাঁটা লাগার মতো ছিল।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন যে ভারতের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে, আশা করি উভয় দেশ একত্রিত হবে। আমি পাকিস্তানের উপর বিশ্বাস করি যে তারা সব ঠিকই করবে কিন্তু যারা সামনে বসে আছেন (পাকিস্তানি মিডিয়া) তারাই পাকিস্তানকে বিশ্বাস করে না।

মার্কিন রাষ্ট্রপতি ‘হাওডি মোদি’ তে নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতার প্রশংসা করেছেন। ট্রাম্প বলেছেন যে নরেন্দ্র মোদী ৩৭০ অনুচ্ছেদের উপর আক্রমণাত্মক বক্তৃতা দিয়েছেন, আর লোকেরাও সেটাকে অনেক পছন্দ করেছে। সেখানে বসে থাকা লোকেরা তাঁকে খুব মনোযোগ দিয়ে শুনছিল। শুধু এই নয় HOWDI MODI অনুষ্ঠানে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি ইসলামিক আতঙ্কবাদ এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে আছি।

এখন এটা স্পষ্ট যে, কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের যেটা শেষ আশা ছিল, তার সমাপ্তি ঘটেছে। NATO দেশগুলির থেকে পাকিস্তানের আসা শেষ হয়ে গেছে। এবার সোমালিয়া ছাড়া পাকিস্তানের পাশে কেউ দাঁড়াবে বলে আশা নেই। অন্যদিকে উগ্র ইসলামিক আতঙ্কবাদ শব্দের ব্যাবহার করে রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প আতঙ্কবাদের ধর্ম খুঁজে নিয়েছেন। যা বহু দশক থেকে বুদ্ধিজীবী ও দালাল সাংবাদিকগণ খুঁজে পেতেন না। ট্রাম্প এর এখন ভোটের প্রয়োজন তাই ভারতীয় আমেরিকানদের খুশি করতে উনি পিছুপা হবেন না এটা সকলের জানা। তবে পরে পল্টি খেলেও এখন এত বড়ো মঞ্চ থেকে বিশ্বে যা সঙ্কেত যাওয়ার ছিল তা চলেই গেছে।

Bartaman Patrika
Read More
// // Leave a Comment

পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, চারিদিকে শুধু ধ্বংসস্তূপ


মঙ্গলবার দুপুর ৪ঃ৩১ নাগাদ দিল্লী NCR সমেত গোটা উত্তর ভারতে ভূমিকম্পর ঝটকা টের পাওয়া যায়। ভূমিকম্পের ঝটকা হরিয়ানা, পাঞ্জাব, দিল্লী, কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এর আলাদা আলাদা যায়গায় অনুভব করা হয়। খবর পাওয়া যাচ্ছে যে, এই ভূমিকম্পে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমনকি সেখান থেকে এক বাচ্চার মৃত্যুর খবরও পাওয়া যাচ্ছে।

ভূমিকম্পের ভয়ে মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে রাস্তায় এসে জড় হয়েছে। ভূমিকম্পের এই ঝটকা অনেক বড় ছিল। আর এর প্রভাব পুঞ্ছ, রাজৌরি এবং জম্মু কাশ্মীরের অনেক অংশে অনুভব করা হয়েছে। সংবাদ মাধ্যম ANI অনুযায়ী, ভূমিকম্পের তীব্রতা রিখটার স্কেলে ৬.৩ মাপা হয়েছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র স্থল লাহোর থেকে ১৭৩ কিমি দূর উত্তর পশ্চিমে বলে জানা গেছে।

পাকিস্তানের পাশে থাকার দরুন জম্মু কাশ্মীরের অনেক অংশে আজকের এই ভূমিকম্পের তীব্রতা অনুভব করা যায়। প্রসঙ্গত, জম্মু কাশ্মীরে এর আগে ২০০৫ সালে এরকমই ভূমিকম্প অনুভব করা হয়েছি। তখন কাশ্মীরে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। ২০০৫ সালে রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের তীব্রতা ৭.৬ মাপা হয়েছিল। সেই সময় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।

Bartaman
Read More
// // Leave a Comment

ইজরায়েলবাসী ভারতীয় সেনাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে পালন করলো হাইফা দিবস! ইতিহাস বইতে পড়ানো হয় না সেনার এই বীরত্ব।


ভারতে ইতিহাসের পাঠ্যপুস্তক বাবর, আকবর, ইংরেজ, গান্ধী, নেহেরু এসেই শেষ হয়ে যায়। ভারতের ইতিহাস বইয়ের অবস্থা এমন যে, বেশিরভাগ ভারতীয় ভাবে মুঘলরা আসার পর ইংরাজরা চলে এসেছে। মাঝে সময়ে কিভাবে ভারতের হিন্দু রাজার মুঘল শাসন কিভাবে শেষ করেছিল তা বেশিরভাগ ভারতীয় জানে না। এছাড়াও ইংরেজদের তাড়িয়ে দেওয়ার ইতিহাসও পরিষ্কারভাবে লেখা নেই ভারতের পাঠ্যপুস্তকে। আসলে ভারতীয়দের ইতিহাস রামায়ণ মহাভারত থেকে শুরু হয়। কিন্তু অনেকে তো এখন রামায়ণ মহাভারতকে কাল্পনিক বলে কটাক্ষ করে। যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে রামায়ণ ও মহাভারতের নান প্রমান পাওয়ার পর বহু জনের মুখ চুপ হয়েছে। নাহলে ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে ভারতীয়দের কাপুরুষ বানিয়ে ফেলার ষড়যন্ত্র যুগ যুগ থেকে চলছে।

গতকাল ২৩ শে সেপ্টেম্বর পুরো ইজরায়েল দেশ ভারতের সেনাকে সন্মান জানালো। ভারতের সেনার বীরত্বকে স্মরণ করলো পুরো ইজরায়েল দেশ। কিন্তু বেশিরভাগ ভারতীয় সেই বিষয়ে কিছু জানেই না। অবশ্য এক্ষেত্রে দোষ সাধারন ভারতীয়র নয়। দোষ ভারতের দালাল ইতিহাসবিদ। জানিয়ে দি, কাল ইজরায়েল হাইফা দিবস (HAIFA DAY) পালন করেছে। ইজরায়েলের হাইফা শহরকে স্বাধীন করার জন্য ভারতীয় সেনারা বলিদান দিয়েছিল। যেটাকে প্রতি ২৩ শে সেপ্টেম্বর স্মরণ করে ইজরায়েলবাসী।

২৩ শে সেপ্টেম্বরের দিন পুরো ইজরায়েল দেশ ভারতীয় সেনাকে প্রনাম জানাই। ভারতের ইতিহাস বইতে হাইফা দিবস নিয়ে লেখা না থাকলেও, ইজরায়েল এর পাঠ্যপুস্তকে হাইফা দিবস নিয়ে প্রত্যেক শ্রেণীতে পড়ানো হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতীয় সেনা হাইফা শহরকে স্বাধীন করেছিল। ইজারেল এর প্রমুখ শহর হাইফাকে তুর্ক ও জার্মানির হাত থেকে মুক্ত করেছিল ভারতীয় সেনা। বলা হয় এখান থেকেই ইজরায়েল এর স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়েছিল।


ভারতীয় সৈন্যরা বর্শা, তরোয়াল এবং ঘোড়ার সাহায্যে জার্মান-তুর্কির মেশিনগানে সজ্জিত সেনাবাহিনীকে হারিয়ে হাইফা শহর মুক্ত করেছিল। ১৯১৮ সালের এই যুদ্ধে ৪৪ জন ভারতীয় সেনা বলিদান হয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী জুলাই ২০১৭ সালে ইজরায়েলের ঐতিহাসিক সফরের শেষ দিনে হাইফা শহরে ভারতীয় বলিদানি সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন। তবে এটা অত্যন্ত লজ্জার বিষয় যে দেশ স্বাধীন হলেও ইতিহাস পরাধীনতা দলদাসের মতো পড়ানো হয় ভারতীয়দের। যেখানে ব্যাপক পরিবর্তন এর প্রয়োজন রয়েছে যা থেকে সমাজ অনুপ্রেরণা গ্রহণ করতে পারে।

ei samay patrika
Read More
// // Leave a Comment

প্রধানমন্ত্রী মোদী পেলেন “গ্লোবাল গোলকিপার” পুরস্কার! বিশ্বমঞ্চে ভারত হলো সম্মানিত।


প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযান’ এর জন্য ‘গ্লোবাল গোলকিপার অ্যাওয়ার্ড’ (Global goalkeeper award) প্রদান করা হয়েছে। মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস নিউইয়র্ক সিটিতে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন সভায় প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই সম্মান প্রদান করেন। বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রবর্তিত এই পুরষ্কার দারিদ্র্য এবং বৈষম্যকে লড়াই করার জন্য অবদানের ভিত্তিতে তৈরি। পুরষ্কারটি এই ক্ষেত্রে বিশ্বজুড়ে নেতাদের একত্রিত করার চেষ্টা করে। ফাউন্ডেশন ভারতের ৫০ কোটিরও বেশি লোককে স্যানিটেশন দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে গোলকিপার গ্লোবাল গোলস অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেছে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদত্ত গ্লোবাল গোলকিপার অ্যাওয়ার্ড  এমন এক  বিশেষ সম্মান যেটা বিশেষ রাজনেতাকে দেওয়া হয়। এটা সেই সব নেতাকেই দেওয়া হল যারা বিশ্ব পরিবর্তনে বড়ো ভূমিকা পালন করছেন।

যিনি বিশ্বব্যাপী লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে দেশে বা বিশ্বব্যাপী চিত্তাকর্ষক নেতৃত্ব প্রদর্শন করেছেন। পুরষ্কার গ্রহণ করে মোদী বলেছিলেন যে তিনি এই সম্মানটি কোটি কোটি ভারতীয়দের সাথে ভাগ করেছেন যারা পরিচ্ছন্নতা মিশনের সাফল্যে অবদান রেখেছেন। ২০১৪ সালের অক্টোবরে, মহাত্মা গান্ধীর দেড়শতম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দ্বারা স্বচ্ছ ভারত মিশন চালু করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে ভারত স্বচ্ছ ভারত অভিযানে বড়ো সফলতা পাচ্ছে যার জন্যেই এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ভারতের মানুষের জনসচেতনতা বৃদ্ধি হচ্ছে। জনিয়ে দি, ভারত সরকার এবার প্লাস্টিক ব্যাবহার এবং জল সংরক্ষন এর উপর জোর দেওয়া উপর জোর দিয়েছে। সরকারের এই প্রত্যেকটি পরিবেশ রক্ষা ও সমাজের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভারত সরকারের এই বহুল প্রতীক্ষিত মিশনের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের কাছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব আনয়ন, এটি তাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হিসাবে তৈরি করা। এই অভিযানটি সলিটিকেশন উন্নতির জন্য এবং কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে গ্রামগুলিকে উন্মুক্ত মলত্যাগমুক্ত করার চেষ্টা করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই মিশনের প্রশংসা করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার প্রতিবেদনে বলেছিল যে এই মিশন তিন লাখ মানুষকে স্বস্তি দিয়েছে। মোদী সরকার গান্ধীজির পরিষ্কার ভারতের স্বপ্নকে উপলব্ধি করে এই প্রচার শুরু করেছিল।

ei samay
Read More
// // Leave a Comment

প্রধানমন্ত্রী মোদী আর NSA অজিত দোভালকে হত্যার জন্য, জঙ্গিদের বিশেষ করে ট্রেনিং দিচ্ছে জইশ-এ-মোহম্মদ


জম্মু কাশ্মীর থেকে কেন্দ্র সরকার ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর থেকেই উপত্যকায় জঙ্গি গতিবিধির উপর লাগাম লাগানো সম্ভব হয়েছে। উপত্যকার পরিস্থিতি বদলের জন্য পাকিস্তান এবং পাক সমর্থিত জঙ্গি সংগঠন গুলো ভারতের উপর চরম তেঁতে রয়েছে। আর সেই কারণেই এবার পাক সমর্থিত জঙ্গি সংগঠন জইশ এ মোহম্মদ (Jaish-e-Mohammed) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) আর জাতীয় নিরপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের (Ajit Doval) উপরে হামলার ছক কষছে। আর এর জন্য তাঁরা বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত জঙ্গিদের তৈরি করছে। বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার থেকে পাওয়া ইনপুট অনুযায়ী, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর এক মেজর এই হামলার জন্য লাগাতার প্রস্তুতি নিয়ে চলেছে।

বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থা জইশ এর পাকিস্তানি জঙ্গি শামসের ওয়ানি আর জইশ এর প্রধান মাসুদ আজাহারের মধ্যে গোপন কথাবার্তার খবর পেয়েছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়া এর রিপোর্ট অনুযায়ী, জইশ এ মোহম্মদ এর জঙ্গিরা সেপ্টেম্বর মাসেই ভারতের বড়সড় জঙ্গি হামলার ছক কষছে। আর তাঁদের প্রধান টার্গেট হল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং জাতীয় নিরপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল।

গোয়েন্দা সংস্থার কাছে আসা ইনপুট অনুযায়ী, জইশ এর জঙ্গিরা জম্মু,অমৃতসর, পাঠানকোট, জয়পুর, কানপুর, লখনউ আর দিল্লী সমেত মোট ৩০ শহরকে নিশানা বানাতে পারে। ইনপুট পাওয়ার পর, এই সমস্ত শহর গুলোতে বেশি সংখ্যক পুলিশকে সক্রিয় করে দিয়েছে প্রশাসন। বিদেশী এজেন্সি থেকে পাওয়া খবরের পর অজিত দোভালের সুরক্ষা ব্যাবস্থার সমীক্ষা করা হয়েছে।

শোনা যাচ্ছে যে, অজিত দোভাল যেভাবে উরি জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তান সীমান্তের ভিতরে ঢুকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক আর পুলওয়ামা হামলার পর এয়ার স্ট্রাইকের রণনীতি তৈরি করেছিল, এরপর থেকেই পাকিস্তানে বসে থাকা জঙ্গি সংগঠন ওনাকে মারার চেষ্টা করে চলেছে।

eisamay
Read More
// // Leave a Comment

মোদী মোদী স্লোগান দিচ্ছে, আর তাঁরা ভারতের সাথে যুক্ত হতে চাইছে।


উত্তর প্রদেশের উন্নাও থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির (Bharatiya Janata Party) সাংসদ ডঃ সচ্চিদানন্দ হরি সাক্ষী মহারাজ ( Sakshi Maharaj ) অযোধ্যায় শ্রী রাম এর জন্মভূমিতে রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ শুরু করার দাবি করলেন। উনি বলেন, অযোধ্যা মামলা নিয়ে শুনানি দেশের সর্বোচ্চ আদালতে প্রায় শেষের দিকে। ডঃ সচ্চিদানন্দ হরি সাক্ষী মহারাজ বলেন, আমার মন বলছে যে, আগামী ছয় ডিসেম্বর ১৯৯২ সালে যেদিন বাবরি মসজিদ (Babri Masjid) ধ্বংস করা হয়েছিল, সেদিন থেকে ভগবান রাম এর জন্মভূমি অযোধ্যাতে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে। বিজেপির সাংসদ মঙ্গলবার এটা’র ভগিপুরে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন।

প্রসঙ্গত, বিগত ৩০ দিন ধরে রাম মন্দির ইস্যু নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বাবরি মসজিদ এবং রাম মন্দিরের পক্ষকারেরা একের পর এক দস্তাবেজ পেশ করেন। এখন আশা এটাই যে, আগামী ১৭ই নভেম্বর এই ইস্যু নিয়ে রায় বেরাতে পারে। ভগিপুরে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠান শেষ করে নিজের আশ্রমে পৌঁছে বিজেপির সাংসদ সাক্ষী মহারাজ বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে দিয়ে অসম্ভব কাজ করেছেন। আর ওনার এই কাজের প্রশংসা শুধু দেশেই না, গোটা বিশ্বে হচ্ছে।

বিজেপির (BJP) সাংসদ সাক্ষী মহারাজ বলেন, ভারত সরকারের পদক্ষেপের পর হতাশ পাকিস্তান এবার পাক অধিকৃত কাশ্মীর সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। সেখানকার মানুষ এখন মোদী মোদী স্লোগান দিচ্ছে, আর তাঁরা ভারতের সাথে যুক্ত হতে চাইছে।
Ebela Patrika
Read More
// // Leave a Comment

মমতা ব্যানার্জীর নতুন উক্তি, মাইল আবিস্কার করেছিলেন ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর!

বারবার কিছু না কিছু ভুল ভাল তথ্য দিয়ে শিরোনামে থাকেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। এবারও তিনি এরকমই এক তথ্য দিয়ে আবারও হাসির খোরাক হলেন। এর আগে তিনি ১৫০০ কেজির বাচ্চা, বিষ্ণুমাতা, বাংলাদেশ ইস দ্য বর্ডার অফ পাকিস্তান। প্রতিবেশী দেশ উড়িষ্যা। এরকম অনেক অনেক ভুলভাল বক্তব্য দিয়ে হাসির খোরাক হয়েছিলেন। এমনকি তিনি জৈন ধর্মকে যৌন ধর্ম বলে নেটিজেনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। আর এবার তিনি বর্ণ পরিচয়ের সৃষ্টি কর্তা বিদ্যাসাগরকে নিয়ে ভুলভাল মন্তব্য করে বসলেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী অনুযায়ী, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নাকি মাইলের আবিষ্কর্তা! এমনটাই জানালেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বীরসিংহে বিদ্যাসাগরের দুশো বছরের জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানমঞ্চে মমতা বলেন, বিদ্যাসাগর রাস্তার ফলক দেখে মাইল আবিষ্কার করেছিলেন। আপনাদের জানিয়ে রাখি, প্রকৃত ঘটনা হল, শৈশবে বিদ্যাসাগর তাঁর বাবার সঙ্গে হেঁটে কলকাতা আসার সময় রাস্তার মাইল ফলক গুনে গুনে ইংরাজি সংখ্যা চিনেছিলেন।

লোকসভা ভোটের প্রচারের শেষ দফায় রাজ্যে এসেছিলেন তৎকালীন বিজেপি সভাপতি তথা বর্তমান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। সেদিন তিন কলকাতায় একটি রোড শোয়ের আয়োজন করেছিলেন। ওই রোড শোয়ে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ওই রোড শো বিদ্যাসাগর কলেজের সামনে দিয়ে যেতেই, হামলা চালায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এরপর কলেজের ভিতরে থাকা বিদ্যাসাগরের মূর্তিও ভাঙা হয়। তৃণমূল মূর্তি ভাঙার জন্য বিজেপিকে দায়ি করলেও, এখনো পর্যন্ত কোন বিজেপি কর্মী/নেতাকে মূর্তি ভাঙার জন্য গ্রেফতার করতে পারেনি। এই ঘটনার পর মমতা ব্যানার্জী একই যায়গায় আবার বিদ্যাসাগরের মূর্তি বসান। আর তখন থেকেই এই রাজ্যে বিদ্যাসাগরকে নিয়ে রাজনীতি চলে আসছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, বাংলা ও বাঙালির গর্ব ইশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগরকে নিয়ে একজন মুখ্যমন্ত্রীর এহেন উক্তি মানায়?

ebela news
Read More
// // Leave a Comment

মোদী পুরো ভারতকে এক করেছে, মোদীকে ‘Father of India” বলা যেতেই পারেঃ ডোনাল্ড ট্রাম্প


প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাত দিনের সফরে আমেরিকা গেছেন। সেখানে তিনি রবিবার হাউডি মোদী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যে নরেন্দ্র মোদীর হাউডি মোদী অনুষ্ঠান ঘিরে ছিল ব্যাপক উদ্দীপনা। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অনুষ্ঠান দেখার জন্য আগে থেকেই আবেদন করেছিলেন। কিন্তু এনআরজি স্টেডিয়ামে ৫০ হাজারের বেশি দর্শক ধরার ক্ষমতা না থাকার কারণে অনেক মানুষ নিরাশ হয়েছেন। তবুও তাঁরা নরেন্দ্র মোদীকে এক ঝলক দেখার জন্য রাস্তার ধারে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়েছিল। নরেন্দ্র মোদীর এই অনুষ্ঠানের জন্য বিশ্বের উন্নত দেশ আমেরিকাতেও বিশাল জ্যাম লেগে যায়।
হাউডি মোদী অনুষ্ঠানে প্রবাসী ভারতীয়দের সামনে নিজের বক্তব্য রাখার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা সভায় যোগ দেওয়ার জন্য নিউ ইউর্কে যান। সেখানে তিনি বলেন, আমরা ভারতীয়রা জলবায়ু পরিবর্তনকে চ্যালেঞ্জ জানাতে অনেক কাজ করেছি। এবার গোটা বিশ্বের পালা। এবার আর মুখ বুজে বসে থাকলে হবেনা। এবার কাজ করতে হবে।
নিউ ইউর্ক থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পাকিস্তান সমেত চীনকেও সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আক্রমণ করেন। নাম না নিয়ে তিনি চীনকে আক্রমণ করে বলেন। আপনারা জঙ্গিদের টাকা দেওয়া আর তাঁদের হাতিয়ার দেওয়া বন্ধ করুন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গোটা বিশ্বকে সন্ত্রাসবাদের সাথে মোকাবিলা করার জন্য একজোট হতে বলেন।

এরপর তিনি জাতি সঙ্ঘের প্রধান অফিসে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার  জন্য পৌঁছান। আমেরিকার রাষ্ট্রপতি সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘ফাদার অফ ইন্ডিয়া” (Father of India) বলে সন্মানিত করেন। রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প বলেন, ‘আমার মনে আছে, এর আগে ভারত একত্রিত ছিলনা। সেখানে অনেক সমস্য ছিল, চারিদিকে হিংসা আর অশান্তি ছিল। কিন্তু নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হয়ে সবাইকে এক করার চেষ্টা করেন। তিনি ফাদার অফ ইন্ডিয়া। আমার পাশে বসে থাকা এই মানুষটাকে সবাই খুব ভালোবাসে। তিনি আমেরিকার এলভিস এর মতো।”


Ebela
Read More
// // Leave a Comment

রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে জরুরি বৈঠক করতে পৌঁছালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী


সাত দিনের সফরে আমেরিকায় গেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে ওনাকে জোরদার স্বাগত জানানো হয়। ওনাকে স্বাগত জানাতে বিমান বন্দরে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকার বিশিষ্ট ব্যাক্তিরা। ওনার জন্য বিছানো হয়েছিল রেড কার্পেট। আরেকদিকে, সেই দিনই আমেরিকায় পৌঁছান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। কিন্তু ওনাকে স্বাগত জানানোর জন্য বিমান বন্দরে আমেরিকার তরফ থেকে কেউই উপস্থিত ছিলেন না। শেষমেশ ওনাকে স্বাগত জানাতে বিমান বন্দরে পৌঁছান সংযুক্ত রাষ্ট্রের পাকিস্তানের প্রতিনিধি। এমনকি ওনার জন্য রেড কার্পেটের যায়গায় বিছানো হয়েছিল একটি মাত্র ডোর ম্যাট।

এর আগেও পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান যখন আমেরিকায় গেছিলেন, তখনও ওনাকে স্বাগত জানানোর জন্য আমেরিকার কোন রাজনেতা বিমান বন্দরে উপস্থিত ছিলেন না। এমনকি শেষমেশ ওনাকে মেট্রো ধরে পাকিস্তানের রাজদূত এর আবাসে যেতে হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে স্বাগত জানানোর স্টাইলই বলে দিচ্ছে যে, বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দেশ আমেরিকার কাছে ভারতের গুরুত্ব কতটা।

এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হিউস্টনে ‘হাউডি মোদী” অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখানেও ওনাকে স্বাগত জানানোর জন্য তৈরি থাকেন বহু প্রবাসী ভারতীয়রা। ভারতের যেকোন প্রধানমন্ত্রীর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এরকম আয়োজন এর আগে কোনদিনও দেখা যায়নি। আর ওনার এই অনুষ্ঠান ঘিরে যেই উন্মাদনা ছিল, সেতায় প্রমাণ হয় যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা শুধু ভারতেই না, গোটা বিশ্বে আছে।

রবিবার হিউস্টনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাউডি অনুষ্ঠান সম্পন্ন হওয়ার দুই দিন পর আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সংযুক্ত রাষ্ট্রের ৭৪ তম অধিবেশনে এই বৈঠকে হবে দুই দেশের রাজনেতাদের মধ্যে। আর এই বৈঠকের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিউ ইউর্ক পৌঁছান। ভারতীয় সময় রাত ১০ টা নাগাদ সংযুক্ত রাষ্ট্রের প্রধান অফিসে দুই দেশের রাষ্ট্র নেতাদের মধ্যে এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে।

এবেলা
Read More